এই শীতকালে গরুর যত্ন নিয়ে আলোচনা।
এখন দেশের অনেক জায়গায় প্রচন্ড শীত ও ঠান্ডা,
এই শীতকালে গরুর যত্ন নিয়ে আলোচনা।
যত্ন নিন সুস্থ থাকবে আপনার খামারের গরুগুলো।
শীতে গরুর নানা রোগ দেখা দেয়, এতে গরুর ওজন ও দুধ কিছুটা ও কমে যায়।
এই শীতে আপনার করণীরঃ----------------------
১।খামারের চারদিকে দেওয়াল না থাকলে বা ফাঁকা থাকলে চট দিয়ে নয়তো মোটা কাপড় দিয়ে ঢেকে দিতে হবে যাতে বাহিরের ঠান্ডা হাওয়া ভিতরে প্রবেশ না করে।
২।বাহিরে ঠান্ডা হাওয়া বা বাতাস থাকলে খামারের গরুগুলো কে বাহির করবেন না, খামারের ভিতরে রেখেই খাদ্য দিতে হবে।
৩।শীত বা ঠান্ডা বেশি থাকলে গরুকে কুসুম গরম পানির সাথে খাদ্য খেতে দিতে হবে।
৪।শীতে গরুর যাতে করে ঠান্ডা না লাগে সে দিকে খেয়াল করতে হবে তাই রাবার মেট ব্যবহার করতে হবে গরু রাবার মেটে শুইলে কিছুটা ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাবে।
অথবা নিচে খড় বিছিয়ে দিতে হবে।
৫।শীত অতিরক্ত বেশি হলে খামারে তাপমাত্রা বাড়াতে হবে বৈদ্যুতিক বাল্ব ব্যবহারের মাধ্যমে।
৬।খামারের প্রতিটি গরুকে ভ্যাকসিনের কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে কারণ শীতে রোগব্যাধি বেশি দেখা দেয়।
৭।খামারে কোন দূবল' গাভী থাকলে ঐ গাভীর দিকে শীতে সু নজর রাখেন এবং প্রাণীসম্পদ হাসপাতালে ভেটেরিনারি অফিসারের সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিবেন।
৮।খামার সবসময় পরিস্কার রাখুন, যাতে করে প্রসাব পায়খানা গরুর শরীলে মিশে শরীল না মাখে, কারণ ঠান্ডা বেশি থাকলে প্রতিদিন গরুকে গোসল করানো ঠিক হবে না।তাই শরীল পরিস্কার থাকলে সপ্তাহে ২/৩ দিন গোসল করালেই চলে। তবে অতিরিক্ত শীতে নয়।
৯।প্রতিদিন সকাল বিকালে আপনার খামারের প্রতিটি গরুর ৪ পা ও পায়ের তলদেশে এবং খামারের আশেপাশে জীবনুনাশক স্প্রে ব্যবহার করুন।
জীবাণু নাশকঃ GPC 8 অথবা FAM 30
ব্যবহারঃ ১ মুখ ঔষুদ ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন।
চেষ্টা করেছি সহজ সরল ভাবে লিখতে যাতে সহজেই বোঝা যায়, আর এর চেয়ে সহজ ভাবে লেখা সম্ভব ও নয়।
সুস্থ থাকুক সকলের খামারের প্রতিটি গরু এই কামনা টুকু করি।
তবে কথাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন শীত থেকে খামারের গরুগুলো কে বাঁচান টিকে থাকবে আপনার স্বপ্ন। আর না মেনে চললে এড়িয়ে যাবেন..........
||===||ধন্যবাদ সবাইকে ||===||
মোঃ জুলমত আলী
এই শীতকালে গরুর যত্ন নিয়ে আলোচনা।
যত্ন নিন সুস্থ থাকবে আপনার খামারের গরুগুলো।
শীতে গরুর নানা রোগ দেখা দেয়, এতে গরুর ওজন ও দুধ কিছুটা ও কমে যায়।
এই শীতে আপনার করণীরঃ----------------------
১।খামারের চারদিকে দেওয়াল না থাকলে বা ফাঁকা থাকলে চট দিয়ে নয়তো মোটা কাপড় দিয়ে ঢেকে দিতে হবে যাতে বাহিরের ঠান্ডা হাওয়া ভিতরে প্রবেশ না করে।
২।বাহিরে ঠান্ডা হাওয়া বা বাতাস থাকলে খামারের গরুগুলো কে বাহির করবেন না, খামারের ভিতরে রেখেই খাদ্য দিতে হবে।
৩।শীত বা ঠান্ডা বেশি থাকলে গরুকে কুসুম গরম পানির সাথে খাদ্য খেতে দিতে হবে।
৪।শীতে গরুর যাতে করে ঠান্ডা না লাগে সে দিকে খেয়াল করতে হবে তাই রাবার মেট ব্যবহার করতে হবে গরু রাবার মেটে শুইলে কিছুটা ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাবে।
অথবা নিচে খড় বিছিয়ে দিতে হবে।
৫।শীত অতিরক্ত বেশি হলে খামারে তাপমাত্রা বাড়াতে হবে বৈদ্যুতিক বাল্ব ব্যবহারের মাধ্যমে।
৬।খামারের প্রতিটি গরুকে ভ্যাকসিনের কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে কারণ শীতে রোগব্যাধি বেশি দেখা দেয়।
৭।খামারে কোন দূবল' গাভী থাকলে ঐ গাভীর দিকে শীতে সু নজর রাখেন এবং প্রাণীসম্পদ হাসপাতালে ভেটেরিনারি অফিসারের সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিবেন।
৮।খামার সবসময় পরিস্কার রাখুন, যাতে করে প্রসাব পায়খানা গরুর শরীলে মিশে শরীল না মাখে, কারণ ঠান্ডা বেশি থাকলে প্রতিদিন গরুকে গোসল করানো ঠিক হবে না।তাই শরীল পরিস্কার থাকলে সপ্তাহে ২/৩ দিন গোসল করালেই চলে। তবে অতিরিক্ত শীতে নয়।
৯।প্রতিদিন সকাল বিকালে আপনার খামারের প্রতিটি গরুর ৪ পা ও পায়ের তলদেশে এবং খামারের আশেপাশে জীবনুনাশক স্প্রে ব্যবহার করুন।
জীবাণু নাশকঃ GPC 8 অথবা FAM 30
ব্যবহারঃ ১ মুখ ঔষুদ ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন।
চেষ্টা করেছি সহজ সরল ভাবে লিখতে যাতে সহজেই বোঝা যায়, আর এর চেয়ে সহজ ভাবে লেখা সম্ভব ও নয়।
সুস্থ থাকুক সকলের খামারের প্রতিটি গরু এই কামনা টুকু করি।
তবে কথাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন শীত থেকে খামারের গরুগুলো কে বাঁচান টিকে থাকবে আপনার স্বপ্ন। আর না মেনে চললে এড়িয়ে যাবেন..........
||===||ধন্যবাদ সবাইকে ||===||
মোঃ জুলমত আলী


No comments