মুরগীর খামারের পানি জীবাণুমুক্ত করার নিয়ম।
পানি জীবাণুমুক্ত করার জন্য পানির ট্যাংকি বসানো হয়েছে ভিন্ন উচ্চতায়।
সবার উপরের ট্যাংকটির ধারন ক্ষমতা হলো ১০০০ লিটার আর নিচের গুলো ৩০০ করে দুটিতে ৬০০।
প্রথমে ডিপের পানি সরাসরি উপরের বড় ট্যাংকে যায়। সেখানে মেশানো হয় স্যানিটাইজার।
|
নির্দিষ্ট সময় পর পাত্রের তলানী থেকে ৬ ইঞ্চি উপরে করা ছিদ্র দিয়ে জীবাণুমুক্ত পানি চলে যায় ছোট ট্যাংকে।
|
ছোট ট্যাংক ভর্তি হয়ে গেলে বড় ট্যাংকের তলায় করা ছিদ্র দিয়ে ময়লাযুক্ত পানি ফেলে দেয়া হয়।
|
যদি মুরগীর জন্য ঔষধ দেবার দরকার হয় তা হলে সেটা ছোট ট্যাংকে মেশানো হয়।
এভাবে প্রতিবার পানি তুলে খুব সহজেই জীবাণুমুক্ত পানি মুরগী কে দেয়া যায়।
আর জীবাণুমুক্ত পানিই হলো সঠিক খামার ব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ। এর মাধ্যমে পানিবাহিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং লভ্যাংশ অটুট থাকে।
সবার উপরের ট্যাংকটির ধারন ক্ষমতা হলো ১০০০ লিটার আর নিচের গুলো ৩০০ করে দুটিতে ৬০০।
প্রথমে ডিপের পানি সরাসরি উপরের বড় ট্যাংকে যায়। সেখানে মেশানো হয় স্যানিটাইজার।
|
নির্দিষ্ট সময় পর পাত্রের তলানী থেকে ৬ ইঞ্চি উপরে করা ছিদ্র দিয়ে জীবাণুমুক্ত পানি চলে যায় ছোট ট্যাংকে।
|
ছোট ট্যাংক ভর্তি হয়ে গেলে বড় ট্যাংকের তলায় করা ছিদ্র দিয়ে ময়লাযুক্ত পানি ফেলে দেয়া হয়।
|
যদি মুরগীর জন্য ঔষধ দেবার দরকার হয় তা হলে সেটা ছোট ট্যাংকে মেশানো হয়।
এভাবে প্রতিবার পানি তুলে খুব সহজেই জীবাণুমুক্ত পানি মুরগী কে দেয়া যায়।
আর জীবাণুমুক্ত পানিই হলো সঠিক খামার ব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ। এর মাধ্যমে পানিবাহিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং লভ্যাংশ অটুট থাকে।



No comments